Wednesday, February 18, 2015

শেষ চিঠি( বিদায়)

প্রিয় প্রথম প্রেম,

লিপির
প্রথমে ভালোবাসা নিতে বলবো সে ক্ষমতা আমার
নেই।

আজ তোমার বিয়ে।
শুনে ভালো লেগেছে না খারাপ
লেগেছে সে কথা বলতে চাই না।শুধু সেই ২০০২
সাল থেকে
২০১০ সাল পর্যন্ত কিছু সময়ের
কথা মনে পরে গেলো তাই দু কথা লিখছি
শৈশবের অবুঝ
ভালোবাসা যৌবনে যে দোলা দিয়েছিলো তার
পরিনতিতে তোমায় হারিয়েছি।
সেটাঈ আমার সবচেয়ে বড় পরাজয়।
তা না হলে হয়ত জীবনের ইতিহাস একটু অন্য
রকম হত।যাই হোক,
সেই ভুলের চরম মূল্য দিয়েছি গত চার বছর।
শুরুটা সেখান থেকে যেখান থেকে তুমি শুরু
করেছিলে।
আসলে তোমার কোন দোষ ছিল না।সব দোষ
ছিল আমারই।আমিই পারিনি তোমার
ভালোবাসার যথাযথ মূল্য দিতে।
আর তাই ঠিক অনুরুপ ভাবে তুমিও আমাকে সেই
ব্যাথাই দিয়েছিলে যা আমার পাওনা ছিল।
কিন্তু অপেক্ষাকৃত একটু বেশিই
হয়ে গিয়েছিল।

তারপরেও তোমার কোন দোষ দিচ্ছি না।
তবে এতদিন যে কথা টি তোমায়
বলা হয়নি সেই গোপন কথাটি আজ বলছি।

আজ বলছি এ জন্যই যে,আজ
হতে তুমি চিরদিনের জন্য আমার কাছ পর হয়ে যাচ্ছ।আজ বলছি এ জন্যঈ যে,আর কোনদিন তোমাকে বলার সুযোগ পাব না।আজ বলছি এ জন্যই যে,আজ হতে তুমি অন্য
কারো ঘরনি হয়ে,অন্য কারো বুকে মাথা রেখে তোমার জীবন
কাটাবা।
আমি জানি,কথাটা বলার অধিকার আজ আমার নেই।কারন আমিই সেই অধিকার ক্ষুন্ন
করেছিলাম।তুমি বার বার
ফিরে আসতে চাইলেও আমি গ্রহন করিনি।আর গ্রহন করিনি সে কারনেই যে কথাটা আজ তোমায় বলতে যাচ্ছি।।

লক্ষীটি,
আর ভনিতা করতে ইচ্ছে করছে না।তাই বলেই ফেলি।তার আগে তোমার দাম্পত্য জীবন সুখি হোক, সুন্দর হোক সেই কামনা করি।

সেই সাথে পারলে আমাকে ক্ষমা করো। কারন,
তোমাকে ছোয়ার যে ক্ষমতা আমি চার বছর আগেই হারিয়েছি তা আমি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে চাইনি আর।
সেই সাথে ক্ষমা করো, কারন,তোমার আমার ব্রেক হবার পরে আমি রাগে,ক্ষোভে,অপমানে অসংখ্য মেয়ের সাথে সম্পর্কে জড়িয়েছি।তাদের কষ্ট দিয়েছি।কিন্তু বিশ্বাস করো,আমি কাউকে স্পর্শও করিনি।কিন্তু মন ভেঙেছি বহুবার।
তার জন্য আমায় ক্ষমা করো।আর
নীরবে পুষে রাখা আমার প্রথম
ভালোবাসা নীরবে রেখেই তোমাকে বিদায় জানাচ্ছি।তার জন্য পারলে ক্ষমা করো।।
আজ হতে আর কাউকে কষ্ট দেব না।
না নিজে কষ্ট পাবো।
তুমি ভালো থেক।সুখে থেক।
পারলে জীবনটা কে সুন্দর করে সাজিয়ে নিও।
আর তোমার হাসব্যান্ড কে ততটুকুই
ভালবেসো যা তার প্রাপ্য।তাহলে তোমার সেই ভুলগুলো হয়ত ক্ষমা পাবে।।
খোদা হাফেজ।ভালো থেক।
অনেক ভালবাসতাম তোমায়।পারলে ভুলে যেও ঠিক চার বছর আগের মত।।

আর আমাকে যদি সত্যিই
ভালবাসতে কখনো তবে এই মেসেজ পাবার পর প্লিজ কেঁদো না।তোমার কাছে আমার শেষ মিনতি।।

ইতি
তোমার প্রথম প্রেম

ব্লগারঃ আহসানুল কবির
এক্স স্টুডেন্ট, ব্যাচ ২০০৪-২০০৫

Friday, September 19, 2014

কলমিলতা

প্রায় এক যুগ পর এক বন্ধু আজ ফোন করেছে। ফোনটা ধরে আমি বললাম, কে?
ও পাশ থেকে একটা মেয়েলী কন্ঠস্বর ভেসে এলো।
"কিরে স ম (আমার নামের পদবীর সংক্ষিপ্ত রুপ) কেমন আছিস? "
হঠাৎ করে এরকম সম্ভোধন শুনে আমার বুকের মধ্যে ছ্যাৎ করে উঠলো। এ নামে আমাকে তো এখন কেউ ডাকে না। আজ থেকে ১২ বছর আগেই যা আমি পেছনে ফেলে এসেছি সেই সম্বোধন!  আমি তো রীতিমতো অবাক।
বললাম, কে আপনি??
ও পাশ থেকে মিষ্টি সুরে অচেনা রমনী বলে উঠলো , "ভুলেই যখন গেছিস তখন আর পরিচয় দিয়ে লাভ কি? "
আমি বললাম,  কিন্তু কে? আপনি যে আমার পূর্ব পরিচিত এবং অনেক আগের চেনা কোন মানুষ তা আমি বুঝতে পারছি।তবে.... ঠিক ধরতে পারছি না।"
মেয়েটি অত্যন্ত নম্র ভাবে,সুললিত কন্ঠে, মিষ্টি করে আমাকে জিজ্ঞাসা করল, "বলতো কে হতে পারি? "
আমি অবশ্য সেটাইঈ এতক্ষন ধরে ভাবছি, আসলে কে এই মেয়ে!কন্ঠ চেনা না হলেও কথার ধরন আর সুর আমাকে ইতিমধ্যে ১২ বছর পেছনে নিয়ে গেছে।একবার ভাবছি, হয়ত শারমিন হবে না হলে...
উমমম....সেলিনা,আকলিমা,কনা,ফৌজি,সাবিনা,রুনা,সালমা আর কে কে যেন ছিলো!!
উমমম..... এই মুহূর্তে এই কটা ছাড়া আর কারো নাম মনে হচ্ছে না।
তাই নিজের ভেতরে সব কিছু চাপা দিয়ে কিছুটা চেনার ভান আর কিছুটা কৌতুহল নিয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, "কি রে তুই?  তুই কুমিল্লার সেই সুন্দরী না?? "
আসলে সত্যি কথা বলতে কি আমি জাষ্ট একটু আন্দাজ করে বললাম।কারন স ম নামে আমার প্রাইমারির বন্ধু বান্ধবী ছাড়া কেউ কখনো ডাকত না।আর আমার ক্লাসের সবগুলো মেয়েঈ কম বেশি সুন্দর ছিলো।তাই সুন্দরী বলাটা বেশি কিছু না।
আমি মেয়েটি কে চিনতে পেরেছি, এই ভেবে ও পাশ থেকে ও আনন্দে আটখানা। আসলে তো এখনো আমি অন্ধকারেই আছি তা কি করে বলব!
ও পাশ থেকে বলে চলল, কিরে তাহলে তেলাপোকা টাকে ধরে ফেলেছিস। "
ওহ মাই গড!এ আমি কার সাথে কথা বলছি?  এ যে আমাদের কলমিলতা।ক্লাসের সবচেয়ে স্মার্ট, বুদ্ধিমতী, চটপটে মেয়ে।আদর করে আমরা ও কে তেলাপোকা বলে ডাকতাম।
ওরা অবশ্য আমার আর শাহরিয়ারের(আমার বন্ধু) একটা একই ধরনের নাম দিয়েছিল।কিন্তু প্রেস্টিজ পাংচার হওয়ার সমূহ সম্ভাবনার কারনে নামটা প্রকাশ করলাম না।

আমি এতক্ষনে ওকে যখন চিনতে পারলাম তখন আমার মধ্যে বিশ্বজয়ের আনন্দ।
বললাম, কি রে তুই আমার নাম্বার কই পেলি?  কি করছিস এখন?  কোথায় তুই?  বিয়ে করছিস না কি? হাসব্যান্ড-বাচ্চা কাচ্চা ইত্যাদি।।।।

হঠাৎ করেই যেন দু জন প্রাইমারি স্কুলের বারান্দায় ফিরে গেলাম।আমি যেমন উতলা হয়ে ওকে জিজ্ঞাসা করছি তেমনি ও কোনটা রেখে কোনটা বলবে ভাবে পাচ্ছে না।
বলা শুরু করল," আর বলিস না, পুরোনো ডায়রি খুঁজতে গিয়ে তোর ঠিকানা পেলাম। তারপর তোর নাম ধাম দেখে ভাবলাম, নিশ্চয় তুই ইন্টারনেট ইউজ করিস তাই গুগলে তোর নাম লিখে সার্চ করলাম।
ব্যাস, তোর ব্লগ এর লিংক পেলাম।গুগল + এ তোর ছবি দেখলাম।
এই তুই না অনেক সুন্দর হয়ে গেছিস রে!!"
ওর সামনা সামনি এই অহেতুক প্রশংসায় আমি একটু লজ্জাই পেলাম।
বললাম, রাখত। আমি আবার সুন্দর??
তারপর বল।
আমার কলমিলতা বলা শুরু করল,"তারপর আর কি! এই যে ব্লগ থেকে ফেসবুক লিংক পেলাম। একটু সন্দেহ ছিল কিন্তু স্কুলের নাম দেখে শিওর হলাম। "
"তারপর ফোন নম্বরটা নিয়ে এই যে ফোন দিলাম। "
বললাম, "ও আচ্ছা। যাক গুগলকে থ্যাংকস। ও না হলে হয়ত কোন দিন আর কথা হত না।"

মনে মনে ভাবলাম,  সত্যি প্রযুক্তি কতই না উপকারে আসে।আহা!!  শুধু ব্যবহারের সদ্বিচ্ছা থাকতে হবে।আমরা এর ভালো টা নেব না খারাপটা নেব।
যাই হোক, তারপরে অনেক কথা হল। ছেলে বেলার দুষ্টোমি থেকে শুরু করে বড়বেলার  পাগলামি। সব সব কিছু।।
যাক, ১২ বছর পরে এমন কারো সাথে কথা হবে ভাবতেও পারিনি কখনো।

থ্যাংকস গুগল, থ্যাংক্স ফেসবুক।।
(দুঃখিত, লিখতে লিখতে কিছু লিখা বাদ পরে গেল।)

www.facebook.com/swopnonil

আমি বাবু-সাব নি

আজ দুপরে বগুরার সাতমাথা থেকে গেলাম নিউ মার্কেট  সেখান থেকে কিছু কাগজ পত্র কিনে ফতেহ আলী ব্রীজের কাছে এসেছি মাত্র।দেখি এক বেচারা ভ্যান চালক মোটামুটি ১৭-১৮ মণ লোড নিয়ে ফতেহ আলী ব্রীজের উপর ঊঠার চেষ্টা করছে।কিন্তু এত ভারী মালামাল নিয়ে উঠতে গিয়ে বার বার তার পা হরকাচ্ছিল। পেছনে অন্য এক ভ্যানওয়ালা (যে নিজেও ঐরকম ভার নিয়ে ভ্যান চালাচ্ছিল)চেষ্টা করছিল তাকে ধাক্কা দিতে। আসে পাশে অনেক প্যান্ট শার্ট পড়া ভদ্রলোক আছেন, তারা দেখছেন, কেউ দয়া বশত মুখে চুক চুক শব্দ করছেন কিন্তু ভ্যান টাকে ধাক্কা দেয়ার কাজটুকু মান-সন্মানের ভয়ে করছেন না। হায় রে মান-সন্মান!!
আমি বেচারা কৃষকের ছেলে।কৃষকের কষ্ট না বুঝলেও  অনুভব করতে পারি। আর আমার পোশাক-আশাকের দাম্ভিকতাও নেই।ঐ রকম মান-সন্মান হারানোর ভয়ও নেই।তাই একটু কষ্ট করে ধাক্কা দিয়ে ব্রীজের উপরে তুলে দিলাম।।  
চলে আসার সময় ভ্যানওয়ালা ঘামে ভেজা ক্লান্ত মুখে হাসির রেখা টেনে বলল,"ধন্যবাদ ভাই"।
তার মুখ থেকে ওই "ধন্যবাদ" শব্দটাই আমার জন্য যথেষ্ট  ছিলো।

www.facebook.com/swopnonil

Tuesday, December 24, 2013

এরাই বাংলাদেশ

সান্ধ্যকালীন
আড্ডা শেষে বাড়ি ফিরছিলাম
অটোতে (ইজি বাইক) করে। রাস্তায়
আবার
অন্য এক অটোর সাথে এক বাইকের
একসিডেন্ট হয়ে বাইকের রিয়ারভিউ
মিরর
ভেঙ্গে পড়ে গেছে। অটোচালক
পথে দাঁড়িয়ে ৫
মিনিট
ধরে বাইকওয়ালাকে সান্তনা দিল।
বাসার সামনে এসে নেমে পড়লাম।
ভাড়া দশ
টাকা। একশ টাকার নোট দিয়ে বললাম
মামা ভাংতি নাই।
মামা কয়েকটা নোট ফেরত
দিয়ে বলল, "মামা রাত
হয়ে গেছে তো, বিশ
টাকা রাখলাম।" দুইটা গোল্ডলিফ কম
হবে, ব্যাপার না। বললাম "ঠিক
আছে মামা।"
ফিরতে ফিরতে টাকা গুনে দেখি নব্বই
টাকা। ফেরত গিয়ে বললাম "মামা দশ
টাকা বেশি দিছেন"। অটোচালক
হেসে ফেলে বলল,
"মামা আপনারে পরীক্ষা করলাম।
হারাম
প্রতি পয়সার হিসাব
দেয়া লাগবে মামা হাশরের
ময়দানে।
হারাম খাই না । তয় আপনার খাতায়
সওয়াব লেখা হয়ে গেছে।"
বড় বড় মেগাসিটির মত ছোট শহরের
মানুষগুলো ছোট শহরের
মানুষগুলো যান্ত্রিক হয়ে যায়নি।
এখানে মিটার চলে না। এমনি এক
মাঝরাতে পকেটশূন্য অবস্থায়
বৃষ্টিতে ভিজছিলাম, বাসায়
ফিরতে পারছিলাম না। এক
রিকশাওয়ালা বিনা খরচে পৌছে দিয়
সহজ সরল, প্রতি পাই পয়সা হালাল
খাওয়া, পরোপকারী ছোট শহরের
খেটে খাওয়া মানুষেরা। হে জাতির
তথাকথিত কর্নধারেরা, তোমরা নয়,
এরাই
বাংলাদেশ।
# সংগ্রহীত
লিখা :নাজমুস শাকিব অনিক
# নাহিদ

এরাই বাংলাদেশ

সান্ধ্যকালীন
আড্ডা শেষে বাড়ি ফিরছিলাম
অটোতে (ইজি বাইক) করে। রাস্তায়
আবার
অন্য এক অটোর সাথে এক বাইকের
একসিডেন্ট হয়ে বাইকের রিয়ারভিউ
মিরর
ভেঙ্গে পড়ে গেছে। অটোচালক
পথে দাঁড়িয়ে ৫
মিনিট
ধরে বাইকওয়ালাকে সান্তনা দিল।
বাসার সামনে এসে নেমে পড়লাম।
ভাড়া দশ
টাকা। একশ টাকার নোট দিয়ে বললাম
মামা ভাংতি নাই।
মামা কয়েকটা নোট ফেরত
দিয়ে বলল, "মামা রাত
হয়ে গেছে তো, বিশ
টাকা রাখলাম।" দুইটা গোল্ডলিফ কম
হবে, ব্যাপার না। বললাম "ঠিক
আছে মামা।"
ফিরতে ফিরতে টাকা গুনে দেখি নব্বই
টাকা। ফেরত গিয়ে বললাম "মামা দশ
টাকা বেশি দিছেন"। অটোচালক
হেসে ফেলে বলল,
"মামা আপনারে পরীক্ষা করলাম।
হারাম
প্রতি পয়সার হিসাব
দেয়া লাগবে মামা হাশরের
ময়দানে।
হারাম খাই না । তয় আপনার খাতায়
সওয়াব লেখা হয়ে গেছে।"
বড় বড় মেগাসিটির মত ছোট শহরের
মানুষগুলো ছোট শহরের
মানুষগুলো যান্ত্রিক হয়ে যায়নি।
এখানে মিটার চলে না। এমনি এক
মাঝরাতে পকেটশূন্য অবস্থায়
বৃষ্টিতে ভিজছিলাম, বাসায়
ফিরতে পারছিলাম না। এক
রিকশাওয়ালা বিনা খরচে পৌছে দিয়
সহজ সরল, প্রতি পাই পয়সা হালাল
খাওয়া, পরোপকারী ছোট শহরের
খেটে খাওয়া মানুষেরা। হে জাতির
তথাকথিত কর্নধারেরা, তোমরা নয়,
এরাই
বাংলাদেশ।
# সংগ্রহীত
লিখা :নাজমুস শাকিব অনিক
# নাহিদ

Tuesday, August 27, 2013

How to be a good student(3)?


How to be a good student(3)?

Main Passage
undefinedDoing A well result never mean that you are a Good & Ideal students.To be good & Ideal students you should have well behave along with good results.A student is considered good & ideal with or without good results but must with a good conduct.

Over all Tips to be an Ideal Student:

1. An ideal student should maintain the rules of health and performs his religious activities.

2. He has to be social and hard-working.

3. He should love his country.

4. He actively takes part in games and sports and other extra-curricular activities.

5. He should have the interest in doing social work.

6. An ideal student makes proper use of his time and never shirks his duties.

7. He should be obedient to the existing rules and regulation of the country.

8. He should devote himself fully to gain knowledge.

9. To be an ideal student, he should cultivate all the virtues and hold values in him.

10. An ideal student fixes up a noble aim.

11.He should give topmost priority in molding his character.


12. He should lead a strictly disciplined life and never indulges in evil thoughts.

13. To be an ideal student, he should spends highest amount of time in the acquisition of knowledge because he should know that knowledge is the gateway of success.

14. An ideal student must not dabble in politics which is responsible for most of the ills of the youth nowadays. He should bear in mind that student life is the time of preparation for struggle in life.

15. An ideal should be sincere, truthful, dutiful, energetic, neat and clean.

Saturday, August 24, 2013

How to be A Good Student .Tips with Photos


  1. Main Advices
    • Pay attention in the class
    • don't speak over the teacher
    •  study hard for tests
    •  don't talk to your friends while the teacher is teaching
  2. 1. Like all exceptionally great students, you must pay attention. When a teacher is giving a lesson, take notes and if you don't understand something, raise your hand and ask questions. The more questions you ask, the smarter you'll get, believe it or not. By passing notes and talking to friends, you won't learn anything, so pay close attention!

  3. 2
    Review your notes when you have free time.

  4. 3
    Take some time to write some problems up, or you could ask someone to write them for you. Just remember, it doesn't hurt to go over what you have learned.

  5. 4
    Do your homework. Teachers give you homework for a reason. It is to review what you have learned that day. Take advantage of your free time. Do your homework on the way home from school in any spare time. Do as much at school as you can-there you have the teacher in case you need help. Make sure not to rush on your homework, to check over it, and to be neat. If you really want to be a successful student, you should know right from the beginning when you want to be great at anything, you have to put up with things that just don't seem fair. Doing your homework is not a big deal. Remember, homework can also help you develop good habits and attitudes. Always do what is asked of you.

  6. 5
    Be prepared. Bring everything you need with you to class. Books, folders, pens, pencils, homework, review sheets etc. whatever you need it would be a good idea to bring it.

  7. 6
    Get organized. Staying organized in school is really important. If you are organized, then you are one step ahead in being successful. Keep a folder for each subject, and yes, you put your math papers in your math folder, you put your Language Arts papers in your Language Arts folder, you put your science papers in your science folder, and so on. It would really be a good idea to color code or label your folders.

  8. 7
    Study. It would be a good idea to start studying a few days before a test. Make a studyschedule. If an extracurricular activity gets in the way of your studying, tell the person in charge of that certain event, that you will not be able to attend that event, or you will have to leave early. However, there will be certain situations where you will have to attend whatever it is. In this kind of situation, you will just have to study another day. This is where your study schedule comes in. Write out a schedule of the week of your test and find your free time. Always remember, use your time wisely. Study as if you are motivated for the outcome of your hard work.

  9. 8
    Start to read a little more. If you are not already a reader, start at your level and work your way up. You may not know this, but by reading more challenging and difficult books, you are expanding your vocabulary.

  10. 9
    Ask a parent or older sibling to look over your notes and create a mini-test for you 3 days advance of your test. You should always want to study before the night of your test.

  11. 10
    If you're stuck then do not lose your cool, just focus on your work and you'll succeed.

  12. 11
    Use of mind maps can be helpful for understanding hard topics.

    This tips are collected from a website